খবর

বাড়ি > খবর > কোম্পানির খবর গ্লোবালের ২০তম বার্ষিকী উদযাপন বাংলাদেশের ক্লায়েন্ট এবং পণ্য সেমিনারের সাথে

ঘটনা

খবর

মামলা

আমাদের সাথে যোগাযোগ

86-769-86290888

overseas@globalchemicalsintl.com

86-769-83392294

এখনই যোগাযোগ করুন

গ্লোবালের ২০তম বার্ষিকী উদযাপন বাংলাদেশের ক্লায়েন্ট এবং পণ্য সেমিনারের সাথে

2016-11-25

গ্লোবাল কেমিক্যালস ২০১৬ সালের ২৫ নভেম্বর বাংলাদেশের লে মেরিডিয়েন হোটেলে স্থানীয় গ্রাহকদের সঙ্গে ২০তম বার্ষিকী উদযাপন করে একটি পণ্য সেমিনার আয়োজন করে।

বলা হয়ে থাকে যে আপনার সম্পর্কে যা বলা হয় তা আপনার ব্র্যান্ড নয়। আপনার ব্র্যান্ডটি অন্যরা আপনার সম্পর্কে যা বলে তা rather।Global Chemicals International Ltd এর আসল ব্র্যান্ড পজিশনিং।গত ২৫ নভেম্বর ঢাকার একটি শহরের হোটেলে তাদের ২০ বছর পূর্তি উদযাপন অনুষ্ঠানে তাদের গ্রাহকদের মন্তব্যের ভিত্তিতে এটি সঠিকভাবে বোঝা যায়।. এমডি সিরাজুল ইসলাম,গ্লোবাল কেমিক্যালের এক গ্রাহক বলেন, গ্লোবাল কেমিক্যালের নরম করার বিকল্প নেই এবং গ্রাহকদের অভিযোগও নেই।তিনি আরও বলেন, গ্লোবাল সফটনার বিক্রি করে ব্যবসায়ীরা খুশি এবং এখন মনে হচ্ছে টেক্সটাইল সফটনার মানে গ্লোবাল সফটনার।

এই প্রতিবেদক এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত গ্রাহকদের সাথে কথা বলছিলেন এবং তাদের অধিকাংশই গ্লোবাল কেমিক্যালের পণ্য সম্পর্কে তাদের সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।এবং যে শেষ পর্যন্ত কোম্পানী গ্লোবাল কেমিক্যালস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের সেরা ব্যাখ্যা হিসাবে রয়ে গেছে. এবং তাদের পণ্য.

চিত্র ১ঃ গ্লোবাল কেমিক্যালস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড এবং ইকো কালার কেমিক্যাল দল ঢাকায় তাদের ২০ বছর উদযাপনের কর্মসূচিতে

গ্লোবাল কেমিক্যালস এবং তাদের বাংলাদেশ এজেন্ট ইকো কালার কেমিক্যালস তাদের প্রতিষ্ঠার ২০ বছর পূর্তি উদযাপন করছিল।কোম্পানিটি প্রতি মাসে ১৮০ টনেরও বেশি টেক্সটাইল সফটনার বাংলাদেশে বিক্রি করে যা বাংলাদেশের মোট সফটনার ফ্লেক চাহিদার প্রায় ৩৭% পূরণ করে।এত বড় বাজার ভাগের সাথে গ্লোবাল কেমিক্যাল অবশ্যই বাংলাদেশের বৃহত্তম নরমকরণকারী ফ্লেক রপ্তানিকারক।

চিত্র ২ঃ জিম জেডব্লিউ লাও, প্রেসিডেন্ট,গ্লোবাল কেমিক্যালস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড।

গ্লোবাল শুধু বাংলাদেশেরই বৃহত্তম নয়, এটি বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম নরমকরণকারী ফোঁটা প্রস্তুতকারক।প্রতিবছর প্রায় ৩৫০ হাজার টন টেক্সটাইল সফটনার এবং রাসায়নিক পদার্থ উৎপাদন করে এবং এটি চীনের অন্যতম বৃহৎ উৎপাদনকারী হয়ে উঠেছে।কোম্পানিটির সভাপতি জিম জেডব্লিউ লাও বলেন, কোম্পানি বর্তমানে বাংলাদেশ, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম, ভারত,পাকিস্তান এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলোতেতবে গ্লোবাল রসায়ন রপ্তানির ৫০ শতাংশ বাংলাদেশে আসে।

যখন জিমকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে তিনি কি বাংলাদেশের বাজারের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট তিনি বলেছিলেন যে আমরা খুশি কিন্তু এতে সন্তুষ্ট নই।যদিও আমরা বাংলাদেশে প্রচুর রপ্তানি করছি, তবুও আমরা এখানে প্রচুর অপ্রচলিত সুযোগ দেখতে পাচ্ছি।আমাদের প্রায় ৫০টি পণ্য রয়েছে কিন্তু বাংলাদেশে আমরা মূলত ৭টি পণ্য বিক্রি করছি। তাই আমরা বাংলাদেশে নতুন পণ্যের জন্য সুযোগ দেখতে পাচ্ছি। বিশেষ করে সিলিকন নরমকরণকারীগুলির জন্য।যার জন্য গ্রাহকদের একটু যত্ন এবং ব্যবহারের প্রক্রিয়া প্রয়োজনএজন্যই আমরা বাংলাদেশের গ্রাহকদের আমাদের পণ্য সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য চীনে আমন্ত্রণ জানানোর পরিকল্পনা করছি।আমরা সিলিকন এবং অন্যান্য টেক্সটাইল ফিনিশিং পণ্য পরিসীমাতে শক্তিশালীভাবে প্রবেশ করতে চাই।গ্লোবাল কেমিক্যালসের প্রেসিডেন্ট জিম বলেন, ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে তারা সিলিকন সফটনারের নতুন উৎপাদন লাইন চালু করবে।

টেক্সটাইল টুডে জিমকে জিজ্ঞেস করল বাংলাদেশে কারখানা স্থাপনের কোনো পরিকল্পনা আছে কি না।তিনি বলেন, স্থানীয় চাহিদা এবং অবকাঠামো সংক্রান্ত সমস্যাগুলি এখনো উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপনের জন্য উপযুক্ত সময় নয়।তিনি জোর দিয়ে বলেন, স্থানীয় এজেন্ট ইকো কালারের সঙ্গে মিলে তারা এখানে ভালো ব্র্যান্ড ও খ্যাতি গড়ে তুলতে কাজ করছে।তিনি বলেন, বাংলাদেশে উৎপাদন একটি দীর্ঘমেয়াদী সম্ভাবনা হতে পারে।.

জেম তাদের স্থানীয় অংশীদার ইকো কালার কেমের জন্য সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেন, 'মাসুদ, আমাদের এজেন্ট এখানে ১০ বছর আগে ছোট থেকে শুরু করেছিলেন। এবং একটি স্থিতিশীল এবং গুণগত বৃদ্ধির মাধ্যমে তিনি এই স্তরে পৌঁছেছেন।সে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিলতিনি ভালভাবে বুঝতে পেরেছিলেন যে আমরা কী চাই এবং সে অনুযায়ী সরবরাহ করেছি। আমাদের একটি ভাল নির্ভরযোগ্য সম্পর্ক রয়েছে।

যখন জিমকে তার কোম্পানির সবচেয়ে শক্তিশালী অংশ কী হতে পারে তা জিজ্ঞাসা করা হয়, তখন তিনি গবেষণা ও উন্নয়ন ক্ষেত্রে তাদের শক্তির কথা উল্লেখ করেন। তিনি যোগ করেন, "আমরা গবেষণা ও উন্নয়নে অনেক বিনিয়োগ করি। আমরা গবেষকদের নিয়োগ করি, আমরা আমাদের কর্মীদের নিয়ে কাজ করি।এবং টেক্সটাইল এবং রাসায়নিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলির সাথে আমাদের কৌশলগত গবেষণা অংশীদারিত্ব রয়েছে. আমরা প্রতিদিন নতুন পণ্যের জন্য এবং আমাদের বিদ্যমান পরিসীমা উন্নত করার জন্য উন্নতি করছি।তিনি বলেন যে একটি পালা আছে কিন্তু যে নয়

আমরা মনে করি যে, আমরা তুলা নরম করার ক্ষেত্রে দৃঢ়ভাবে উপস্থিত আছি এবং আমরা বাজারের পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত। এই পরিবর্তনের প্রবণতা বাংলাদেশের তুলনায় চীনে দ্রুতগতিতে চলছে।কিন্তু আমি মনে করি এটি বাংলাদেশেও আসবে এবং এজন্যই আমরা এখন সিন্থেটিক্সের জন্য নতুন পণ্য লাইন নিয়ে প্রস্তুত।, এবং সিন্থেটিক মিশ্রণ ফ্যাব্রিক সমাপ্তি।

আপনার জিজ্ঞাসা সরাসরি আমাদের কাছে পাঠান